ঢাকা,বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪

চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদক ::
চকরিয়া পৌর আওয়ামী লীগের জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (৯জুন) পৌরসভাস্থ গ্রীন বেলী কমিউনিটি সেন্টারে জরুরী সভাটি সম্পূর্ণ হয়।

সভাটি পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম লিটুর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রতন কুমার সুশীলের সঞ্চালনা করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন চকরিয়া পৌরসভা আওয়ামী লীগের কার্যকরী কমিটির সিনিয়ন সহ-সভাপতি ওয়ালিদ মিল্টন, সহ-সভাপতি যথাক্রমে মোহাম্মদ আবু তালেব, তপন দাশ ও বশির আহমদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফেরদাউস ওয়াহিদ, সেলিম উদ্দিন লিটন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল ইসলাম ও মুজিবুর রহমান লিটন, উপ-প্রচার সম্পাদক আবুল হাশেম, সহ দপ্তর সম্পাদক বশির আলম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ফরিদুল ইসলাম রাসেল, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক বাবুল বড়ুয়া, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জয়নাল উদ্দিন, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শাহ আলম, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক সুধাংশু বিমল সুশীল, সদস্য লায়ন আলমগীর চৌধুরী, ফোরকানুল ইসলাম রুবেল, জামাল উদ্দিন, সুমন কান্তি দাশ, ফজল করিম, গণি মোসাদ্দেক, কফিল উদ্দিন আহমদ, মুজিবুল ইসলাম নওশাদ, গিয়াস উদ্দিন, ২নং ওয়ার্ডের সভাপতি নেজাম উদ্দিন ভুট্টো, সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাজুল ইসলাম, ৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বশিরুল আইয়ুব, সাধারণ সম্পাদক সফুর আলম, ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ডা. রতন কুমার চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ইসহাক, ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম সওদাগর, সাধারণ সম্পাদক জয়নাল আবেদীন, ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোছাইন, কাউন্সিলর জামাল উদ্দিন, ৮নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আহমদ রেজা, সাধারণ সম্পাদক রিয়াদ উদ্দিন, ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি হুমায়ুন কবির, সাধারণ সম্পাদক বেলাল উদ্দিন প্রমূখ। এছাড়াও পৌরসভা আওয়ামী লীগের বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় নেতৃবৃন্দরা বলেন, জরুরী সভায় বক্তারা গত ৮ই জুন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি বিভ্রান্তিকর প্রেস বিজ্ঞপ্তি নিয়ে তৃণমূল নেতাকর্মীরা চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। মূলত জেলা আওয়ামী লীগের নাম ব্যবহার করে একটি চক্রান্তকারী পক্ষ ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। পৌর আওয়ামী লীগকে দুই ভাগ করার মিশন নিয়ে নেমেছে তারা। এসব বিষয় নিয়ে ফেসবুকে বিভ্রান্তিকর প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে।

রাজপথে যারা জীবনবাজি রেখে আন্দোলন সংগ্রামে অংশ গ্রহণ করেছে আজ তাদেরকে দলের সুসময়ে সাময়িক ভাবে অব্যাহতি হতে হচ্ছে। তারা মূলত একটি ঘটনা সাজিয়ে পৌর আওয়ামী লীগকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এই অপপ্রচার চালাচ্ছে।

পাঠকের মতামত: